প্রত্যেক শিশুর ভেতর লুকিয়ে থাকে অপার সম্ভাবনা। একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের জন্য মায়েরা অপরাধবোধে ভোগেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এ বিষয়ে তথ্য—প্রমাণাদি নেই। এ জন্য অপরাধবোধে ভোগার কোনো অবকাশ নেই। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের অটিজম হওয়ার ঝুঁকি মেয়েদের চেয়ে তিন—চার গুণ বেশি। নানা কারণে আটিজম হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। সেক্ষেত্রে পরিচর্যার ধরন পাল্টানো জরুরি।
প্রত্যেক শিশুর ভেতর লুকিয়ে থাকে অপার সম্ভাবনা। একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের জন্য মায়েরা অপরাধবোধে ভোগেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এ বিষয়ে তথ্য—প্রমাণাদি নেই। এ জন্য অপরাধবোধে ভোগার কোনো অবকাশ নেই। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের অটিজম হওয়ার ঝুঁকি মেয়েদের চেয়ে তিন—চার গুণ বেশি। নানা কারণে আটিজম হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। সেক্ষেত্রে পরিচর্যার ধরন পাল্টানো জরুরি।
মানুষের মৌলিক চাহিদার প্রথমটিই হচ্ছে খাদ্য। এক্ষেত্রে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের মায়েরা খাবার খাওয়ানো নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় ভোগেন। এমন সন্তানের জন্য মায়েরা অনেক সময় বুঝতেই পারেন না কী খাওয়াবেন। তাই মায়েরা চাইলে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানকে তার সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে অভ্যস্ত করাতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রয়োজন ‘বিশেষ’ যত্ন। যেমন শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বুঝে খাবার গ্রহণে অভ্যস্ত করানো। খাবারের গুরুত্ব কোনো কোনো ক্ষেত্রে সন্তানের শারীরিক, মানসিক বিকাশে ও আচরণগত সমস্যা সমাধানে প্রায় ৮০% নিরাপদ করে তোলে।
অভিভাবকদেরও অটিজম সম্পর্কে ধারণা থাকা এবং বিশেষ করে এ বিষয়ে খাদ্য প্রদানে প্রশিক্ষণ জরুরি। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানদের জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রচেষ্টা। চিকিৎসক, বিশেষ থেরাপিস্ট, মনোবিজ্ঞানী, পুষ্টিবিদ এবং সর্বোপরি পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের আন্তরিক চেষ্টার সমন্বয়েই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু সঠিক খাদ্য ও পুষ্টি পেতে পারে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের জন্য বিশেষজ্ঞগণ যেভাবে প্রশিক্ষিত বা নির্দেশনা দেবেন সেটা অনুসরণ করা প্রয়োজন। এই নির্দেশনা মেনে চলার জন্য গ্রহণীয় এবং বর্জনীয় খাদ্য বুঝে খাওয়াতে হবে। এ বইটির মাধ্যমে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের খাদ্য গ্রহণে অভ্যস্ততায় করণীয় কী তা মায়েরা ভালোভাবে জানতে পারবেন।
সৈয়দা শারমিন আক্তার, প্রধান পুষ্টিবিদ, ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টার
প্রত্যেক শিশুর ভেতর লুকিয়ে থাকে অপার সম্ভাবনা। একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের জন্য মায়েরা অপরাধবোধে ভোগেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এ বিষয়ে তথ্য—প্রমাণাদি নেই। এ জন্য অপরাধবোধে ভোগার কোনো অবকাশ নেই। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের অটিজম হওয়ার ঝুঁকি মেয়েদের চেয়ে তিন—চার গুণ বেশি। নানা কারণে আটিজম হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। সেক্ষেত্রে পরিচর্যার ধরন পাল্টানো জরুরি।
By সৈয়দা শারমিন আক্তার
Category: স্বাস্থ্য বিষয়ক
প্রত্যেক শিশুর ভেতর লুকিয়ে থাকে অপার সম্ভাবনা। একজন বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের জন্য মায়েরা অপরাধবোধে ভোগেন। কিন্তু এখন পর্যন্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এ বিষয়ে তথ্য—প্রমাণাদি নেই। এ জন্য অপরাধবোধে ভোগার কোনো অবকাশ নেই। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ছেলেদের অটিজম হওয়ার ঝুঁকি মেয়েদের চেয়ে তিন—চার গুণ বেশি। নানা কারণে আটিজম হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। সেক্ষেত্রে পরিচর্যার ধরন পাল্টানো জরুরি।
মানুষের মৌলিক চাহিদার প্রথমটিই হচ্ছে খাদ্য। এক্ষেত্রে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের মায়েরা খাবার খাওয়ানো নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় ভোগেন। এমন সন্তানের জন্য মায়েরা অনেক সময় বুঝতেই পারেন না কী খাওয়াবেন। তাই মায়েরা চাইলে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানকে তার সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবনে অভ্যস্ত করাতে পারেন। এক্ষেত্রে প্রয়োজন ‘বিশেষ’ যত্ন। যেমন শারীরিক ও মানসিক অবস্থা বুঝে খাবার গ্রহণে অভ্যস্ত করানো। খাবারের গুরুত্ব কোনো কোনো ক্ষেত্রে সন্তানের শারীরিক, মানসিক বিকাশে ও আচরণগত সমস্যা সমাধানে প্রায় ৮০% নিরাপদ করে তোলে।
অভিভাবকদেরও অটিজম সম্পর্কে ধারণা থাকা এবং বিশেষ করে এ বিষয়ে খাদ্য প্রদানে প্রশিক্ষণ জরুরি। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানদের জন্য প্রয়োজন সম্মিলিত প্রচেষ্টা। চিকিৎসক, বিশেষ থেরাপিস্ট, মনোবিজ্ঞানী, পুষ্টিবিদ এবং সর্বোপরি পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের আন্তরিক চেষ্টার সমন্বয়েই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশু সঠিক খাদ্য ও পুষ্টি পেতে পারে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের জন্য বিশেষজ্ঞগণ যেভাবে প্রশিক্ষিত বা নির্দেশনা দেবেন সেটা অনুসরণ করা প্রয়োজন। এই নির্দেশনা মেনে চলার জন্য গ্রহণীয় এবং বর্জনীয় খাদ্য বুঝে খাওয়াতে হবে। এ বইটির মাধ্যমে বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন সন্তানের খাদ্য গ্রহণে অভ্যস্ততায় করণীয় কী তা মায়েরা ভালোভাবে জানতে পারবেন।
সৈয়দা শারমিন আক্তার, প্রধান পুষ্টিবিদ, ডায়েট কাউন্সেলিং সেন্টার